টেক প্রডাক্ট কিভাবে মার্কেটিং করবো?

আপনি কি লক্ষ্য করে দেখেছেন, বর্তমানে একটা লিডিং মোবাইল ওয়ালেটের বিজ্ঞাপনে বয়স্কদেরকে বেশি ফোকাস করা হচ্ছে? বা একটা মেজর টেলিকম কোম্পানি এখন বিজ্ঞাপনে বলে ‘কাছে থাকুন’ আগে যেখানে ‘চলে যাও বহূ দূরে’ বলতো ক্যাম্পেইনগুলোতে?

এই ধরণের এপ্রোচ কেন প্রতিষ্ঠানগুলো নেয় বলে আপনার ধারণা?

কেন একসময় তরুন এবং একটা সময়ের পর বয়ষ্কদের টার্গেট করে বিজ্ঞাপন বানানো হয় বলে আপনার মনে হয়?

বর্তমানে আমরা অনেকেই ‘টেক স্টার্টআপ’ বিজনেস এর সাথে জড়িত আছি। অর্থাৎ নতুন টেকনোলজি ইউজ করে আমরা কোন একটা ট্রেডিশনাল প্রবলেম বা ইস্যুর সলিউশন দিচ্ছি। যেমন, রাইড শেয়ারিং কোম্পানি গুলো আসার আগে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে আমাদের যে পরিমান সময় লাগতো এখন তাঁর চাইতে অনেক কম সময়ে এবং সাশ্রয়ী ভাড়ায় আমরা যাতায়ত করতে পারছি। অর্থাৎ আমাদের সময় এবং অর্থ দুটোই সেইভ হচ্ছে।

মোবাইল ওয়ালেট গুলোর মাধ্যমে আমরা, আমাদের বাবা মা সেকেন্ডের মধ্যে টাকা পাঠাতে পারছে, যা ১০ বছর আগেও ছিল অনেক চ্যালেঞ্জিং।

এরকম এই মূহুর্তে অনেকগুলো টেকনোলোজি বেইজড স্টার্টআপ তাঁদের অপারেশন শুরু করেছে,

যেমন আপনি যদি অনডিমান্ড হাউজমেইড চান, বা আমরা অনেকে বলি ‘কাজের বুয়া’, বা ‘ছুটা বুয়া’, আপনি খুব সহজে ‘হ্যালো টাস্ক’ অ্যাপের মাধ্যমে হায়ার করতে পারবেন। ট্র্যাক ভাড়া করতে পারবেন ‘ট্র্যাক লাগবে’ অ্যাপ থেকে, বা বাসা ক্লিনিং, এসি রিপেরিং জাতীয় সার্ভিস পেয়ে যাবেন ‘হ্যান্ডিমামা’ বা ‘সেবা’ এর অ্যাপ থেকে।

এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি এরকম টেকনোলোজি নির্ভর স্টার্টআপ বিজনেস শুরু করেন, বা এই ধরণের প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড টিমের সাথে জড়িত থাকেন, প্রোডাক্টের ডিফারেন্ট লাইফ স্টেজে আপনাকে মার্কেটিং রিলেটেড কাজ করতে হয়, তাহলে আজকের এই ব্লগটি আপনার জন্য।

অডিও পডকাস্ট – ব্লগটির সারাংশ অডিওতে শুনুন

আজকের এপিসোডে আমরা কথা বলবো Technology Adaption Lifecycle নিয়ে। অর্থাৎ একটা টেকবেইজড বিজনেসের সার্ভিস কিভাবে ৫ ধরণের ইউজার গ্রুপ এডাপ্ট করে এবং সার্ভিসটা ইউজ করতে শুরু করে, এবং আমরা কিভাবে আমাদের লিমিটেড মার্কেটিং বাজেট এর মধ্যে এই ৫টি গ্রুপের কাছে মার্কেটিং করতে পারি।

প্রতিটা কোম্পানির একটা নিদৃষ্ট মার্কেটিং বাজেট থাকে, এবং ঐ বাজেটের মধ্যে মার্কেটিং করে ট্র্যাকশন জেনারেট করতে হয়। এখন ধরুন আপনি একটা টেক বেইজড সলিউশন নিয়ে আসলেন এবং আপনি বিলিভ করছেন এই টেক প্রোডাক্টের টার্গেট অডিয়েন্স হচ্ছে ১৮ বছরের উপরে থাকা বাংলাদেশের সকল নাগরিক। আপনি চান ফেইসবুকে এই অডিয়েন্সের সবাই আপনার নতুন এই টেক প্রোডাক্টের এড দেখবে। 

ফেইসবুকে ১৮ বছরের উপর বাংলাদেশ থেকে ইউজার হচ্ছে ৩ কোটি ৩০ লাখ। আপনি যদি সবাইকে টার্গেট করে ১ মাসে এড দেখাতে চান আপনার খরচ হবে ২০ হাজার ডলার, প্রায় ১৭ লক্ষ টাকা। ধরে নিলাম আপনার টাকা আছে, আপনি এই বাজেট খরচ করবেন, কিন্তু খরচ করলেই কি সবাই আপনার টেক সার্ভিস নেওয়া শুরু করবে?

না, অবশ্যই না। কারণ সবার সাইকোলজি, নতুন প্রডাক্ট এডাপশন করার ক্যাপাবিলিটি বা সামর্থ্য একরকম হয় না। আমি বা আপনি এই মূহুর্তে যেই টেকনোলোজি ইউজ করছি সেটা কিন্তু আমাদের বাবা মা ইউজ করা শুরু করবে আরো অনেক পর থেকে। যেমন আমার ফেইসবুক একাউন্ট ১২ বছর পুরনো, কিন্তু আমার মা ফেইসবুক একাউন্ট খুলেছে ৩ থেকে ৪ বছর আগে। আমার ফেইসবুক একাউন্ট ওপেন করার ১০ বছর পর আমার মা, খালা, মামারা ফেইসবুক প্রোফাইল ওপেন করে ম্যাসেঞ্জারে গ্রুপ ভিডিও কল করা শুরু করলো। এই যে ডেমোগ্রাফিক ও সাইকোলোজ্যিক্যাল ব্যাপার স্যাপার আছে এগুলোর উপর বেইজ করে ৫টি ইউজার গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে যেটা ‘Technology adoption life cycle’ নামে পরিচিত।

আমরা এখন এই ৫টা গ্রুপের কথা আলোচনা করবো এবং দেখবো কোন গ্রুপের কোন স্টেজে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং এপ্রোচ কিরকম হওয়া উচিত।

Innovators

নতুন একটা টেকনোলোজি বেইজড অ্যাপ আসলে প্রথমেই এই গ্রুপের অডিয়েন্সরা সেই অ্যাপটা ইউজ করে দেখে। এই গ্রুপের অডিয়েন্সরা আসলে C-Level এর হয়। অর্থাৎ যারা বড় প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজমেন্ট লেভেল এ রয়েছে, শিক্ষা দীক্ষা ভালো এবং রিস্ক নিতে ভালোবাসে, এবং যারা সময়ের দাম বোঝে।

এখন ধরুন, আমরা নতুন একটা অ্যাপ সার্ভিস নিয়ে আসলাম যার মাধ্যমে আপনি আপনার বাসার লন্ড্রীর কাপড় ধোয়াতে বা আয়রন করাতে পারবেন। অ্যাপের মাধ্যমে লন্ড্রী সার্ভিস কিন্তু বাংলাদেশের ইউজারদের জন্য নতুন হবে, তাই আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে ইনোভেটরস গ্রুপের ইউজারদের।

আর ইনোভেটরস গ্রুপের বেশীরভাগই থাকে ঢাকার গুলশান, বনানী, বা ধানমন্ডির মতো এলাকায়। অর্থাৎ যাদের বড় প্রতিষ্ঠান আছে, Management লেভেল এ কাজ করছে, তাদেরকে আমাদের প্রাথমিক অবস্থায় টার্গেট করে এড দেখাতে হবে। লোকেশনের পাশাপাশি আমাদের বুঝতে হবে যারা ম্যানেজেমেন্ট লেভেলে আছে তাঁদের কমন বিহেবিয়র বা ক্রাইটেরিয়া গুলো কী কী?

  •  
  • ম্যানেজমেন্ট গ্রুপের অডিয়েন্স সাধারণত iPhone ইউজ করে থাকে
  • তাঁদের বয়স ৩০+ হবে
  • তাঁরা ক্রেডিট কার্ড ইউজ করে
  • ফ্রিকোয়েন্টলি দেশের বাহিরে যাতায়ত করে
  • নিজেদের ব্যাক্তিগত গাড়ি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে
  • ঢাকায় নিজস্ব ফ্ল্যাট থাকার চান্স আছে
  • তাঁরা বিজনেস প্রোডাক্টিভিটি অ্যাপ ইউজ করবে
  • তাঁদের চাকরির বয়স মিনিমাম ৫ বছর+ হবে

এর পাশাপাশি তাঁদের বিহেবিয়রে কি নেই সেটাও চাইলে আমরা কনসিডার করতে পারি।

যেমন,

  • তাঁরা ফিচার ফোন ইউজ করে অবশ্যই ফেইসবুক ব্রাউজ করবে না
  • তাঁদের বিগত ২৪ মাস ধরে একই স্মার্টফোন ব্যবহার করার চান্স কম

 

তো যদি আমরা ইনোভেটরস গ্রুপকে ডিজিটাল চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে টার্গেট করতে চাই তখন আমাদের এই ফ্যাক্টরগুলো বিবেচনায় রেখে অডিয়েন্স সাইজ ন্যারো ডাউন করে এড চালাতে হবে। 

পাশাপাশি আমরা মার্কেটিং এর জন্য যেই কনটেন্টটা ব্যাবহার করবো সেটার কনটেক্স যেন আমাদের টার্গেট অডিয়েন্স এর সাথে যায়। দেখা গেল আমরা টার্গেট করছি ইনোভেটরস গ্রুপকে কিন্তু আমাদের বিজ্ঞাপনে দেখাচ্ছি কলেজ বা ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া স্টুডেন্টদের লাইফস্টাইল। তাহলে কিন্তু ব্যপারটা জমলো না। আমাদেরকে এমনভাবে মার্কেটিং কনটেন্ট বানাতে হবে যেটা ইনোভেটরস গ্রুপদের লাইফস্টাইলের সাথে যায়, এবং কিভাবে আমাদের টেক বেইজড নতুন লন্ড্রী অ্যাপ তাঁদের টাইম সেইভ করে বেটার এক্সপেরিয়েন্স দিচ্ছে।

আমি আবারও বলছি একটা নতুন টেক প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যখন লঞ্চ হয় তখন ইনোভেটরস গ্রুপে থাকা অডিয়েন্সদের এড দেখানো উচিত। এতে আমাদের সেট করা মার্কেটিং বাজেটের মধ্যে রাইট ট্র্যাকশন পাওয়া সম্ভব।

যখন আমাদের মনে হবে আমরা মোটামোটি সকল ইনোভেটরস গ্রুপে ক্যাপচার করে ফেলেছি, তখন আমাদের পরের স্টেজ অর্থাৎ Early Adpoters দের জন্য কাজ করতে হবে।

Early Adopters

আর্লি এডাপ্টরা সাধারণত কম বয়সী হয়ে থাকে, শিক্ষা দীক্ষায় এগিয়ে থাকে, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলোতে পড়ালেখা করে, ক্যাম্পাস এম্বাসেডর, ইন্টার্ণশীপ, বা পার্টটাইম জব, বা অফিসের এক্সিকিউটিউভ লেভেল এর হয়ে থাকে। এরা সাধারণত ইনোভেটরস গ্রুপের ফলোয়ার হয়ে থাকে। অর্থাৎ অমুক কোম্পানির CEO বা VP এই অ্যাপ ইউজ করে দেখে তারাও সেইম অ্যাপ ইউজ করতে চায়। তাই এই স্টেজে রেফারেন্স ভিডিও দিয়ে ক্যাম্পেইন চালালে বেশ ভালো রেসপন্স পাওয়া সম্ভব।

Early Adopter গ্রুপের ইউজারদের সংখ্যা কিন্তু ইনোভেটরসদের চাইতে বেশি হয়ে থাকে। তাই এই স্টেজে থাকা টার্গেট অডিয়েন্সদের একুইজিশন করতে আমাদের তুলনামূলক কম খরচ হবে।

একটা গুরুত্বপূর্ণ টিপ হচ্ছে ইনোভেটরস গ্রুপের ট্রাকশনের উপর বেইজ করে কিন্তু আপনি লুকএলাইক অডিয়েন্স তৈরি করতে পারেন। এবং এই লুকএলাইক অডিয়েন্স সিলেক্ট করে আপনি যখন এড ক্যাম্পেইন চালাবেন তখন Early Adopters মধ্যে যাদের সার্ভিস নেওয়ার চান্স বেশি থাকবে তাদেরকেই ফেইসবুক ও গুগল এড দেখাবে।

এভাবে ঠিক যেই সময় আপনার মনে হবে আর্লি এডাপ্টদের থেকে ট্র্যাকশন পাওয়া শেষ, সেই মূহুর্তে আমাদের Early Majority কে টার্গেট করতে হবে।

Early Majority

আর্লি মেজরিটি গ্রুপে অডিয়েন্স আগের দুই গ্রুপের চাইতে আরো বেশি কনজারবেটিভ হয়ে থাকে, কিন্তু তাঁরা নতুন আইডিয়া নেওয়ার ব্যাপারে বেশ ওপেন। সাধারণত, ভার্সিটিতে পড়ে মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে মেয়েরা এই গ্রুপের ভিতরে পরে, যারা হয়তো টিউশনি করে টাকা উপার্জন করে, কিন্তু একই সাথে আর্লি এডাপ্টর গ্রুপের সাথে চলাফেরা করে।

এই স্টেজে মার্কেটিং করার সময়, টাইম সেইভের বিষয়টি হাইলাইট করার চাইতেও টাকা সেইভের বিষয়টিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সাথে ইমোশন আনতে পারলে বেশী বেশী ভাইরাল হবে ক্যাম্পেইন। যেমন ধরুন টিউশনির টাকা সেইভ করে মোবাইল ওয়ালেটে টাকা পাঠাচ্ছে, বা মা’কে স্মার্টফোন কিনে দিচ্ছে।

আর্লি মেজরিটির সংখ্যা প্রথম দুই গ্রুপের চাইতে অনেক বেশী হয়ে থাকে, আর তাঁরা ছড়িয়ে থাকে পুরো বাংলাদেশ জুড়ে।

Late Majority

লেইট মেজরিটি গ্রুপে আমদের বাসার বড় বোন, খালা-খালুরা, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে মা-বাবারাও পড়ে। এদের বয়স বেশীরভাগক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৪৫ এর ভিতরে হয়ে থাকে। তুলনামূলক কম শিক্ষিত, কম সোশ্যালি একটিভ ও বেশ ভালো পরিমানে কনসার্ভেটিভ হয়ে থাকে।

এদের সংখ্যাটা আর্লি মেজরিটির মতোই বেশী হয়ে থাকে। এদেরকে টার্গেট করে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন করতে হলে আপনাকে অনলাইনের চাইতে টিভি, লিফলেট, বিলবোর্ড বা দোকানদার সাজেশন দিচ্ছে এমন এপ্রোচে আগাতে হবে। বরাবরের মতো এডভার্টাইজিং কনটেন্টে এই বয়সের লোকদের মেইন ক্যারেক্টারে আনতে হবে, যেখানে বিজ্ঞাপনের ভাষা হতে পারে যে ‘দোকানদারদের প্রথম পছন্দ অমুক সার্ভিস’ ‘বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে, তাই বিদেশী ব্র্যান্ড’ টাইপের স্লোগান।

Laggards

সবশেষের গ্রুপ হচ্ছে ল্যাগার্ডস গ্রুপ। এটা হচ্ছে সর্বশেষ গ্রুপ। এই গ্রুপের মানুষদের টার্গেট করার পর আসলে আপনার আর কোনো টার্গেট অডিয়েন্স থাকবে না। সাধারণত বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় একটা টেক প্রোডাক্টের এই লেভেলের অডিয়েন্স পর্যন্ত সার্ভিস পৌঁছাতে ১০-১২ বছর বা ক্ষেত্রবিশেষ আরো সময় লেগে যায়।

এই গ্রুপে মূলত আছে নিন্মবিত্তের মানুষজন, রিকশাচালক, দিনমজুর, গার্মেন্ট কর্মী সহ আমাদের বয়স্ক বাবা মায়েরাও এই গ্রুপের মধ্যে পরে। মূলত এই লেভেল এ এসে বিজ্ঞাপনের ভাষা হয়ে যায় ‘কাছে থাকুন’ টাইপের, মেইন ক্যারেক্টারগুলো বয়ষ্ক হয়, ছেলে মেয়েকে মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর বিষয়গুলো ফুটে উঠাতে হয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে এই সবগুলো গ্রুপের অডিয়েন্সদের টার্গেট করে এড দেখানো সম্ভব। আর যখন আপনি এই বিষয়গুলো ধরে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ও প্ল্যান সাজাতে পারবেন তখন আপনি লিমিটেড মার্কেটিং বাজেটের মধ্যে আরো বেশী ট্রাকশন জেনারেট করতে পারবেন।

Related Articles

ক্লায়েন্ট এপ্রোচ থেকে ডিল ক্লোজিং: স্টেপ বাই স্টেপ গাইড

ক্লায়েন্ট এপ্রোচ করার সঠিক পদ্ধতি যেকোনো ব্যবসার সফলতার মূল চাবিকাঠি। একজন ক্লায়েন্টকে দক্ষভাবে এপ্রোচ করতে পারা মানে শুধুমাত্র একটি প্রজেক্ট জেতা নয়, বরং একটি দীর্ঘমেয়াদী…

১০ উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করুন বাসায় বসেই

Covid-19 রোগের কারণে আমরা অনেকেই বর্তমানে বাসা থেকে অফিস করার এক্সপেরিয়েন্স পেয়েছি। এতে একদিকে যেমন প্রতিদিনের যানজট এড়ানো গিয়েছে তেমনি পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথেও আমাদের…

After Effects of COVID 19 on SME Business

আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিশ্যালয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের থেকে বের হয়ে এই তাসদীখ হাবিব ভাই হয়ে উঠলেন একজন সমস্যা সমাধানকারী। যেন তেন সমস্যা নয়,…

লিংকডইন ও সেলস ন্যাভিগেটর এর সিক্রেট টিপস!

নিজেকে প্রোফেশনাল এক্সপার্ট বা স্পেশালিষ্ট হিসাবে তুলে ধরার একটা চমৎকার সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট হচ্ছে লিংকডইন। ক্যারিয়ারের ৪ স্টেজে লিংকডইনের ৪ টি সেগমেন্টে যদি ভালোভাবে ম্যানটেইন…

বিভিন্ন প্যারেন্টিং স্টাইল: হেলিকপ্টার থেকে ফ্রি-রেঞ্জ পর্যন্ত

শিশুরা পৃথিবীতে আসার পর থেকেই তাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালনা করতে এবং তাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা অর্জনে সাহায্য করার জন্য অভিভাবকদের ভূমিকা অপরিহার্য। প্যারেন্টিং স্টাইল বা…